বিদ‍্যালয়ের দারোয়ানের বিরুদ্ধে টাকা তোলার অভিযোগ বেহালার স্কুলে

18th January 2020 কলকাতা
বিদ‍্যালয়ের দারোয়ানের বিরুদ্ধে টাকা তোলার অভিযোগ বেহালার স্কুলে


বেহালা র সরকারী ইংরেজি মাধ্যম স্কুল বেহালা সৌরেন্দ্র ইংলিশ মিডিয়াম HS স্কুল এর দারোয়ানের বিরুদ্ধে স্কুলে ভর্তি করার নামে কয়েক লক্ষ টাকা তোলার অভিযোগ ।যে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রী রা স্কুলে ভর্তি স্কুলে ভর্তি হওয়ার জন্য লটারিতে নাম ওঠেনি মূলত তাদের কাছ থেকেই তোলা হয়েছে এই টাকা। অভিযুক্ত দারোয়ানের নাম পাপ্পু বলে জানিয়েছেন অভিভাবকরা। এছাড়া অবিভাবক দের বক্তব্য অনেকের কাছথেকে স্কুলে ভিতরে ও বাড়িতে গিয়ে  ওই অভিযুক্ত দারোয়ান টাকা নিয়েছে। ডিসেম্বর মাসে যখন লটারির বেরহল তখন বেষকয়েক জন বাচ্চার নাম ওঠেনি । তাখন এই অভিযুক্ত দারোয়ান সব অবিভাবক দের কে ফোন করে নাম না ওঠা অবিভাবক দের কাছ থেকে বিভিন্ন পরিমান টাকা নেয়। অভিযোগ প্রায় 60 -70 জন অবিভাবক দের কাছ থেকে কয়েক লক্ষ্য টাকা নেয়। আজ সকালে ওই অবিভাবক রা এসে দেখে বাচ্চাদের নাম ওঠেনি। তারপর স্কুল উত্তেজনা শুরু হয়। যে দারোয়ান টাকা নিয়েছিল সে পলাতক । স্কুল কর্তৃপক্ষ জানান এই টাকা নেওয়ার বিষয় তারা জানেনা। কারণ এই অভিযুক্ত পাপ্পু স্কুলের বাইরে সিকিউরিটি গার্ড ছিল স্কুলের প্রিন্সিপাল ঘরের চাবি সমস্ত ঘরের চাবি তার কাছেই থাকত। এর ভালো নাম সঞ্চয়ন রায় ।স্কুলের টিচার ইনচার্জ পৃথা প্রামানিকের এর বক্তব্য তারা যখন ছুটির পরে স্কুল ছেড়ে চলে যেত তখন এই পাপ্পু বিশ্বাসযোগ্যতা গ্রহণ করবার জন্য স্কুলের ভিতর এমনকি প্রিন্সিপাল রুমের ভিতর গার্জিয়ানদের কাছ থেকে টাকা নিতো। ইতিমধ্যেই স্কুলের তরফ থেকে পাপ্পুর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে পর্ণশ্রী থানায়। ঘটনার তদন্তে থানার পুলিশ।

 

                      ছবি - পিয়ালী ঘোষ 





Others News

পর্ণশ্রীতে মা ও ছেলের নৃশংস খুনের কিনারা পুলিশের

পর্ণশ্রীতে মা ও ছেলের নৃশংস খুনের কিনারা পুলিশের


নিজস্ব সংবাদদাতা ( কলকাতা ) :  পর্ণশ্রীতে মা-ছেলেকে নৃশংভাবে খুনের কিনারা। ধৃতদের একজন সন্দীপ দাস(৩২) ও অন্যজন সঞ্জয় দাস(৪৪)। বাড়ি মহেশতলা থানার শ্যামপুরের ঘোষপাড়া তে। জেরায় তারা অপরাধের কথা কবুল করেছে। রবিবার সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানালেন জয়েন্ট সিপি ক্রাইম।

গ্রেফতার মৃতার দুই মাসতুতো ভাই। ধৃতদের বাড়ি মহেশতলায়। জেরায় অপরাধ কবুল করেছে ধৃতরা। ধৃতদের অনেক টাকা ধার হয়ে গিয়েছিল। মৃতের পরিবারের কাছে অনেক টাকা, গয়না ঘরে ছিল এমনই ধারণা ছিল ধৃতদের। পরিকল্পনা করেই বাড়িতে গিয়েছিল ধৃতরা। ধৃতরা জানত, ওই সময়ে তাদের দিদি সুস্মিতা মন্ডল একা থাকত। মাকে খুনের সময় ছেলে তমজিৎ মন্ডল দেখে ফেলে, সেইজন্যই ছেলেকে খুন। জানালেন জয়েন্ট সিপি ক্রাইম মুরলিধর শর্মা।
ধৃত সন্দীপ দাস ও অন্যজন সঞ্জয় দাস কে আগামীকাল আলিপুর আদালতে তোলা হবে।